অলভার গলস্ট্রান্ড
অলভার গলস্ট্র্যান্ড (৫ জুন ১৮৬২ - ২৮ জুলাই ১৯৩০) হলেন একজন সুইডিশ চক্ষু ও চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ। তিনি ১৯১১ সালে চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন। জীবনীসুইডেনের ল্যান্ডসক্রোনায় জন্মগ্রহণকারী গলস্ট্র্যান্ড উপসালা বিশ্ববিদ্যালয়ে পর্যায়ক্রমে চক্ষু থেরাপি এবং অপটিক্সের অধ্যাপক (১৮৯৪-১৯২৭) ছিলেন। তিনি অপটিক্যাল ইমেজ এবং চোখের আলোর প্রতিসরণ অধ্যয়নের জন্য শারীরিক গণিতের পদ্ধতি প্রয়োগ করেছিলেন এবং এই কাজের জন্য তিনি ১৯১১ সালে চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পান। গলস্ট্র্যান্ড বিষমদৃষ্টি বিষয়ক গবেষণা[১] এবং চক্ষুবীক্ষণ যন্ত্রের উন্নয়ন ও চোখের ছানি অপসারণের পরে ব্যবহারের সংশোধনমূলক লেন্সের উন্নতির জন্যও বিখ্যাত। গালস্ট্র্যান্ড ১৮৮৫ সালে সিগনে ব্রেথল্টজকে (১৮৬২-১৯৪৬) বিয়ে করেন। সমালোচনাতিনি ১৯০৫ সালে রাজকীয় সুয়েডীয় বিজ্ঞান একাডেমির সভ্য নির্বাচিত হন এবং পদার্থবিদ্যার ক্ষেত্রে একাডেমির পুরস্কার কমিটিতে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯২১ সালে কমিটিতে দায়িত্ব পালন করার সময় তিনি আলবার্ট আইনস্টাইনের বাঁধা দেয়ার জন্য তার অবস্থান ব্যবহার করেছিলেন, যিনি তার আপেক্ষিকতার তত্ত্বের জন্য পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পাওয়ার ক্ষেত্রে ১৪টি মনোনয়ন পেয়ে অন্য যে কোনও বিজ্ঞানীর চেয়ে অনেক এগিয়ে ছিলেন, যেটিকে গলস্ট্র্যান্ড ভুল বলে বিশ্বাস করতেন।[২] আরও দেখুনতথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগউইকিমিডিয়া কমন্সে অলভার গলস্ট্রান্ড সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে। |