পাবনা সদর উপজেলা
পাবনা সদর উপজেলা বাংলাদেশের পাবনা জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা।পাবনা জেলা পদ্মা এবং যমুনা নদীর মিলনস্থলে অবস্থিত। ১৯৪৮ সালে যমুনা নদীকে পাবনা জেলার সীমানা নির্ধারক ঘোষণা করা হয়। কাজেই পাবনা একটি প্রাচীন জেলা এবং সদর উপজেলা জেলার প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত। অবস্থান ও আয়তনএই উপজেলার উত্তরে আটঘরিয়া উপজেলা, দক্ষিণে কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালী উপজেলা ও রাজবাড়ী জেলার পাংশা উপজেলা, পূর্বে সাঁথিয়া উপজেলা ও সুজানগর উপজেলা, পশ্চিমে ঈশ্বরদী উপজেলা। প্রশাসনিক এলাকানির্বাচনী এলাকাঃ ৭২, পাবনা-৫। থানা/ইউনিয়নঃ ১ টি পৌরসভা এবং ১০ টি ইউনিয়ন। মৌজাঃ ২৫৯ টি। ইউনিয়নগুলিঃ মালিগাছা ইউনিয়ন, ভাঁড়ারা ইউনিয়ন, আতাইকুলা ইউনিয়ন, মালঞ্চি ইউনিয়ন, দাপুনিয়া ইউনিয়ন, গয়েশপুর ইউনিয়ন, সাদুল্লাপুর ইউনিয়ন, চরতারাপুর ইউনিয়ন, হেমায়েতপুর ইউনিয়ন, দোগাছী ইউনিয়ন ইতিহাস১৯২৮ সালের ১৬ অক্টোবর তারিখে তৎকালীন রাজশাহী জেলার ৫টি এবং যশোহর জেলার ৩টি থানা নিয়ে পাবনা জেলার সৃষ্টি হয়। ১৮৫৫ সালে সিরাজগঞ্জ থানাকে ময়মনসিংহ জেলা থেকে নিয়ে পাবনা জেলার সাথে যুক্ত করা হয়। ১৯৮৪ সাল পর্যন্ত পাবনা সদর মহকুমা এবং সিরাজগঞ্জ নিয়ে পাবনা জেলা গঠিত ছিল। ১৯৮৪ সালে পাবনা ও সিরাজগঞ্জ দুটি স্বতন্ত্র জেলা হিসেবে পরিচিতি লাভ করে। জনসংখ্যার উপাত্তজনসংখ্যাঃ ৪,৭৬,৯৩২ জন। ঘনত্বঃ ১০৭৪ জন/বর্গ কিঃ মিঃ মোট ইউনিয়ন:
সূত্র আদমশুমারি রিপোর্ট ২০০১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যাা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
মাদ্রাসা
অর্থনীতিপাবনা সদর উপজেলার দোগাছী ও গয়েশপুরের তাঁতের কাপড় ও লুঙ্গি দেশবিখ্যাত এবং পাবনা সদর উপজেলায় তাঁত শিল্প আছে। পাবনা সদর থানায় সর্বমোট ব্যাংক এর সংখ্যা ৬১ টি। উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি
ঐতিহাসিক নিদর্শন ও ঐতিহ্যপাবনা মানসিক হাসপাতাল গণমাধ্যমপাবনা জেলা থেকে প্রতিদিন ৭টি দৈনিক পত্রিকা প্রকাশিত হয়। এ জেলার সাপ্তাহিক পত্রিকা রয়েছে ৬ টি। আরও দেখুনতথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
|