Share to:

 

বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর কলেজ

বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর কলেজ[] চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত একটি অন্যতম একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান[]। এই কলেজ স্থাপিত হয় ১৯৮৬ সালে, পরে কলেজটি এমপিওভুক্ত হয়। বর্তমানে এখানে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রদান করা হচ্ছে।

বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর কলেজ
পুরাতন ভবন
নতুন ভবন
ধরনএমপিওভুক্ত কলেজ
স্থাপিত১৯৮৬; ৩৯ বছর আগে (1986)
অধ্যক্ষমোঃ এনামুল হক
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ
আনু. ৩৩ জন+
শিক্ষার্থীআনু. ৩০০+
অবস্থান,
৬৩০০
,
২৪°৩৫′২০″ উত্তর ৮৮°১২′০৫″ পূর্ব / ২৪.৫৮৮৮৩৮° উত্তর ৮৮.২০১২৯৯° পূর্ব / 24.588838; 88.201299
ভাষাবাংলা
শিক্ষা বোর্ডরাজশাহী শিক্ষা বোর্ড
পোশাকের রঙ  শার্টের রঙ
  প্যান্টের রঙ
সংক্ষিপ্ত নামজাহাঙ্গীর কলেজ
ইআইআইএন১২৪৭৪৫
ক্যাম্পাসের ধরনশহুরে
ওয়েবসাইটbcmjcollge.edu.bd
মানচিত্র
বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর কলেজের পুরানো ব্যানার

শিক্ষা কার্যক্রম

প্রতিষ্ঠানটি রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের অধীনে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করে। এ প্রতিষ্ঠানে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে তিনটি বিভাগ রয়েছে।[] এগুলো হলো:

  1. বিজ্ঞান বিভাগ
  2. মানবিক বিভাগ
  3. বাণিজ্য বিভাগ

ইতিহাস

বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বের ও বাঙ্গালী জাতির শ্রেষ্ঠ অর্জন স্বাধীনতা সংগ্রামের ০৭ (সাত) নং সেক্টরের কর্ণধর সাব সেক্টর কমান্ডার ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর ১৪ ডিসেম্বর ১৯৭১ খ্রিঃ তারিখে শাহাদাৎ বরণ করলে তাঁর লাশ কাঁধে বহন, জানাজায় অংশ গ্রহন ও দাফন কার্য সম্পূর্ন করা পযর্ন্ত প্রায় ২০০ জন মুক্তিযোদ্ধা-বঙ্গবন্ধুর আদর্শ, বীরশ্রেষ্ঠের স্মৃতি এবং মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের নিকট অনুপ্রেরনার উৎসাহ প্রদানে, নিরীক্ষতা দূরীকরণে , শিক্ষার আলো প্রজ্বলনের উদ্দেশ্যে সভ্যতা বঞ্চিত উজিরপুর, পাঁকা, সুন্দরপুর, নারায়নপুর ইউনিয়নের মিলনস্থলে ৪টি ইউনিয়নের সর্বসাধারনের সিদ্ধান্ত মোতাবেক বাংলাদেশে সর্বপ্রথম ০২/০৮/১৯৮৬ খ্রিঃ তারিখে বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ কাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর কলেজটি প্রতিষ্ঠিত করেন। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই কলেজটি বিভিন্ন মেয়াদে মুক্তিযোদ্ধা দ্বারা পরিচালিত গভর্ণিং বডির মাধ্যমে শিক্ষা কার্যক্রম অব্যাহত ছিল। পথিমধ্যে ১৯৯৪ খ্রিঃ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারে বিরোধী দলীয় নেত্রী এবং বর্তমান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সহযোগিতায় চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায় প্রথম ০৩ তলা বিশিষ্ট এ,ডি,বির অন্তর্ভূক্ত পাঁকা ভবন তৈরী হলে কলেজে এক নতুন মাত্রা যোগ হয়েছিলএবং কলেজটি আদর্শ ও সুনাম অর্জনকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্থান দখন করেছিল। কিন্তু ১৯৯৮, ১৯৯৯, ২০০১ খ্রিঃ কলেজটি ভয়াবহ বন্যায় পদ্মা নদীর ভাঙ্গনে পর্যায়ক্রমে ভেঙ্গে গেলে বহুবিদ প্রতিকুল অবস্থার সম্মুখীন হয়। পরবর্তীতে শিক্ষক কর্মচারী, সর্বসাধারণ এবং ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর সাহেবের সাথে অংশ গ্রহনকারী মুক্তিযোদ্ধাদের সহযোগিতায় এবং গভণিং বডির সিদ্ধান্তক্রমে পার্শ্ববর্তী ১৩ নং ঘোড়াপাখিয়া ইউনিয়নে ক্রয়কৃত নিজস্ব জমিতে কলেজটি স্থানান্তরিত করে পূনঃপ্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের নিকট বঙ্গবন্ধুর আদর্শ, স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস পৌছিয়ে দেওয়ার লক্ষ্যে মহান মুক্তিযোদ্ধার নামের এই কলেজটি সঠিক তথ্য উপাত্তের ভিত্তিতে দৃঢ় প্রত্যয়ে পরিচালিত হচ্ছে।

তথ্যসূত্র

  1. "বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর কলেজ"কলেজ। ২০২২-১২-২৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-২৭ 
  2. "বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর কলেজ"সহপাঠী। ২০২১-০৫-১২। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-২৭ 
  3. "Birsrestha Shahid Captain Mohiuddin Jahangir College"সহপাঠী। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৮-২৮ 
Prefix: a b c d e f g h i j k l m n o p q r s t u v w x y z 0 1 2 3 4 5 6 7 8 9

Portal di Ensiklopedia Dunia

Kembali kehalaman sebelumnya