অক্টোবর ২০০৯ সালে, সুপ্রিম কোর্ট মেজর (অব) জসিম উদ্দিনের ২০০৮ সালের প্রার্থীতা অবৈধ ঘোষণা করে রুলিং জারি করে। চাকরি থেকে অবসরের (বাধ্যতামূলক) পর পাঁচ বছর পার হওয়ার আগে নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় আদালত এ আদেশ দেয়।[৬]বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১০ সালে এই আসন শূন্য ঘোষণার সিদ্ধান্ত নেয়।[৭] এপ্রিল ২০১০ সালের উপ-নির্বাচনে নূরুন্নবী চৌধুরী নির্বাচিত হন।
↑"Bhola-3"। বাংলাদেশের নির্বাচনের ফলাফল ২০১৪ (ইংরেজি ভাষায়)। ঢাকা ট্রিবিউন। ২১ মে ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।