শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার হল ভারতের চলচ্চিত্রে পার্শ্ব চরিত্রে অভিনেতার অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ফিল্মফেয়ার ম্যাগাজিন প্রদত্ত বাৎসরিক পুরস্কার। ১৯৫৫ সাল থেকে ফিল্মফেয়ার পুরস্কারের অংশ হিসেবে এই পুরস্কার প্রদান করা হচ্ছে।
প্রথমবার এই পুরস্কার অর্জন করেন ডেভিড আব্রাহাম চেউলকর । প্রাণ , অমরিশ পুরি , অমিতাভ বচ্চন ও অনিল কাপুর যৌথভাবে সর্বাধিক তিনবার করে এই বিভাগে পুরস্কার লাভ করেন। মশাল (১৯৮৫)-এর জন্য পুরস্কারপ্রাপ্ত অনিল কাপুর এই বিভাগের কনিষ্ঠতম পুরস্কার বিজেতা, অন্যদিকে কাপুর অ্যান্ড সন্স (২০১৭)-এর জন্য পুরস্কারপ্রাপ্ত ঋষি কাপুর এই বিভাগে বয়োজ্যেষ্ঠ বিজেতা। সাম্প্রতিক বিজয়ী সাইফ আলি খান তানহাজী (২০২০) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য এই পুরস্কার লাভ করেন।
বিজয়ী ও মনোনীতগণ
অভি ভট্টাচার্য জাগৃতি (১৯৫৫)-এর জন্য পুরস্কৃত হন।
মনমোহন কৃষ্ণ ধুল কা ফুল (১৯৫৯)-এর জন্য পুরস্কৃত হন।
[[চিত্|থাম্ব|120px|রাজ কুমার দিল এক মন্দির (১৯৬৩) ও ওয়াক্ত (১৯৬৫)-এর জন্য দুইবার পুরস্কৃত হন।]]
অশোক কুমার আফসানা (১৯৬৬)-এর জন্য পুরস্কৃত হন।
প্রাণ উপকার (১৯৬৭), আঁসু বন গয়ে ফুল (১৯৬৯) ও বে-ঈমান (১৯৭২)-এর জন্য তিনবার পুরস্কৃত হন।
সঞ্জীব কুমার শিকার (১৯৬৮)-এর জন্য পুরস্কৃত হন।
ফিরোজ খান আদমি অউর ইনসান (১৯৭০)-এর জন্য পুরস্কৃত হন।
অমিতাভ বচ্চন আনন্দ (১৯৭১), নমক হারাম (১৯৭৩) ও মোহব্বতেঁ (২০০০)-এর জন্য তিনবার পুরস্কৃত হন।
বিনোদ খান্না হাথ কি সাফাই (১৯৭৪)-এর জন্য পুরস্কৃত হন।
প্রেম চোপড়া দো অনজানে (১৯৭৬)-এর জন্য পুরস্কৃত হন।
শ্রীরাম লাগু ঘরোঁন্দা (১৯৭৭)-এর জন্য পুরস্কৃত হন।
আমজাদ খান দাদা (১৯৭৯) ও ইয়ারানা (১৯৮১)-এর জন্য দুইবার পুরস্কৃত হন।
ওম পুরি আক্রোশ (১৯৮০)-এর জন্য পুরস্কৃত হন।
অনিল কাপুর মশাল (১৯৮৪), তাল (১৯৯৯) ও দিল ধড়কনে দো (২০১৫)-এর জন্য তিনবার পুরস্কৃত হন।
অমরিশ পুরি মেরি জঙ্গ (১৯৮৫), ঘাতক (১৯৯৬) ও বিরাসত (১৯৯৭)-এর জন্য তিনবার পুরস্কৃত হন।
অনুপম খের বিজয় (১৯৮৮)-এর জন্য পুরস্কৃত হন।
নানা পাটেকর পরিন্দা (১৯৮৯)-এর জন্য পুরস্কৃত হন।
মিঠুন চক্রবর্তী অগ্নিপথ (১৯৯০)-এর জন্য পুরস্কৃত হন।
ড্যানি ডেনজংপা সনম বেওয়াফা (১৯৯১) ও খুদা গাওয়াহ (১৯৯২)-এর জন্য দুইবার পুরস্কৃত হন।
সানি দেওল দামিনী (১৯৯৩)-এর জন্য পুরস্কৃত হন।
জ্যাকি শ্রফ ১৯৪২: আ লাভ স্টোরি (১৯৯৪) ও রঙ্গিলা (১৯৯৫)-এর জন্য দুইবার পুরস্কৃত হন।
অভিষেক বচ্চন যুবা (২০০৪), সরকার (২০০৫) ও কভি আলবিদা না কেহনা (২০০৬)-এর জন্য তিনবার পুরস্কৃত হন।
নওয়াজুদ্দীন সিদ্দিকী দ্য লাঞ্চবক্স (২০১৩)-এর জন্য পুরস্কৃত হন।
কে কে মেনন হায়দার (২০১৪)-এর জন্য পুরস্কৃত হন।
ঋষি কাপুর কাপুর অ্যান্ড সন্স (২০১৬)-এর জন্য পুরস্কৃত হন।
রাজকুমার রাও বরেলি কি বর্ফী (২০১৭)-এর জন্য পুরস্কৃত হন।
গজরাজ রাও বাধাই হো (২০১৮)-এর জন্য পুরস্কৃত হন।
ভিকি কৌশল সঞ্জু (২০১৮)-এর জন্য পুরস্কৃত হন।
সিদ্ধান্ত চতুর্বেদী গল্লি বয় (২০১৯)-এর জন্য পুরস্কৃত হন।
১৯৫০-এর দশক
১৯৬০-এর দশক
১৯৭০-এর দশক
১৯৮০-এর দশক
১৯৯০-এর দশক
২০১০-এর দশক
২০১০-এর দশক
২০২০-এর দশক
বিজয়ের পরিসংখ্যান
একাধিকবার বিজয়ী
৩ বার
২ বার
একাধিকবার মনোনীত
৯ বার
৮ বার
৭ বার
৬ বার
৫ বার
৪ বার
৩ বার
২ বার
বয়ঃক্রমিক পরিসংখ্যান
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
১৯৫৫-১৯৭৫ ১৯৭৬-২০০০ ২০০১-বর্তমান
মেধাভিত্তিক পুরস্কার সমালোচক পুরস্কার কারিগরী পুরস্কার বিশেষ পুরস্কার বার্ষিক পুরস্কার