এছাড়া আইসিসি সহযোগী সদস্যদের মধ্য থেকে ৪টি দলকে বিশ্বকাপ খেলতে দেয়া হয়। ৪টি দল বেছে নেয়ার জন্য সহযোগী দেশগুলোর জাতীয় দলগুলোর মধ্যে একটি প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। সর্বশেষ ২০০৯ সালে আইসিসি বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব প্রতিযোগিতাটি অনুষ্ঠিত হয় দক্ষিণ আফ্রিকাতে।[৫]
বিশ্বকাপের মাস্কটটি ২ এপ্রিল ২০১০ কলম্বোতে উন্মোচন করা হয়, যার নাম 'স্টাম্পি'। একটি প্রতিযোগিতা করে ২ আগস্ট ২০১০ এর নাম চূড়ান্ত করা হয়, যাতে অংশগ্রহণ করে বাংলাদেশ, ভারত ও শ্রীলঙ্কার ক্রিকেটামোদিরা। স্টাম্পি হচ্ছে ১০ বছর বয়সী তরুণ উদ্যমী হাতি।[৬]
গান
বিশ্বকাপ ক্রিকেটের থিম সং 'দে ঘুমাকে' [বাংলায় 'মার ঘুরিয়ে] ২০১০ সালের শেষ দিন অর্থাৎ ৩১ ডিসেম্বর প্রকাশ হয়। যেহেতু ২০১১ বিশ্বকাপ ক্রিকেটের আয়োজক বাংলাদেশ, ভারত ও শ্রীলঙ্কা; তাই গানটির তিনটি সংস্করণ প্রকাশ করা হয়।
সম্প্রচার
২০১১ ক্রিকেট বিশ্বকাপের সম্প্রচার সত্ব আইসিসি ২০ লক্ষ আমেরিকান ডলারে ইএসপিএন-স্টার স্পোর্টসের কাছে বিক্রয় করেছে। যার মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী ২২০টিরও বেশি দেশে খেলাগুলো সম্প্রচার করা হয়েছে।
২০১১ আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ বিজয়ী দল পুরস্কার হিসেবে ৪০ লক্ষ মার্কিন ডলার (বাংলাদেশী মুদ্রায় ২৮ কোটি টাকা) পাবে।[৭]
মাঠসমূহ
বিশ্বকাপের সবগুলো ভেন্যুর নাম ২রা নভেম্বর ২০০৯ আইসিসি ঘোষণা করে। যার মধ্যে শ্রীলঙ্কায় ২টি স্টেডিয়াম শুধুমাত্র বিশ্বকাপের জন্য তৈরি করা হয় (ক্যান্ডি ও হাম্বানতোতা)।[৮]
আম্পায়ার নির্বাচিত প্যানেল বিশ্বকাপ ক্রিকেটে খেলা পরিচালনা করার জন্য ১জন সংরক্ষিত আম্পায়ার হিসেবে এনামুল হককে ছাড়াও ১৮জন আম্পায়ার মনোনীত করে। তন্মধ্যে ৫ জন অস্ট্রেলিয়ার, ৬ জন এশিয়ার, ৩ জন ইংল্যান্ডের, ২ জন নিউজিল্যান্ডের ও ১ জন করে দক্ষিণ আফ্রিকা এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজের। নিচে ছক আকারে আম্পায়ারদের তালিকা দেখানো হলো:-